কিভাবে ঘরে বসেই মেয়েরা ইনকাম করবেন

বর্তমান পেক্ষাপট অনুসারে মেয়েরা আর কোন ভাবেই পিছিয়ে নেই। এখন মেয়েরাও ছেলেদের তুলানায় অনেকটাই এগিয়ে চলেছে প্রত্যেকটি কর্মসংস্থান খাতেই। এখন তারা চাইলেই বিভিন্ন ভাবে তাদের কর্মসংস্থান বা ফ্রিল্যান্সিং পেশায় নিযুক্ত করতে পারে। 

কিভাবে-ঘরে-বসেই-মেয়েরা-ইনকাম-করবেন.webp

আর এর জন্য তাদের কাজেরও কোন সংকট নেই। ছেলেদের পাশাপাশি এখন মেয়েদের অনেক কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হয়েছে। আর এইসব ক্ষেত্রগুলো মেয়েরাই তাদের নিজের একনিষ্ঠ প্রচেষ্টায় তৈরি করছে।  

সূচিপত্র

ফ্রিল্যান্সিং বা মুক্তপেশার মাধ্যমে টাকা ইনকামের মাধ্যমসমূহ

কিভাবে? কার মাধ্যমে? কতদিন সময় লাগবে? ইত্যাদি ইত্যাদি প্রশ্ন আপনার মনে আসতে পারে আর আসাটাই স্বাভাবিক। আর এইসব বিষয়গুলা নিয়ে অবশ্যই আপনাদের সামনে আলোচনা উপস্থাপন করবো কিন্তু তার আগে এই ইনকাম সম্পর্কে  কিছু বাস্বতব চিত্র তুলে ধরি আশা করি মনোযোগ সহকারে এই ষিয়গুলো পড়বেন। মানে মেয়েরা বাসায় অনেক সময় অবসর সময় কাটান।

কেউ অনলাইনে বিভিন্ন বিনোদনমূলক সাইটে সময় কাটান কেউ অনলাইনে গেম খেলে আবার দেখা যায় অনেকেই বিভিন্ন ভাবে আড্ডা দিয়ে সময় পার করে দিচ্ছেন। আপনি কি কখনো ভেবে দেখেছেন আপনার এই অবসর সময়টাকে আপনি চাইলেই কাজে লাগিয়ে টাকা ইনকাম করতে পারেন? বর্তমান সময়ে প্রত্যেকটা মেয়েরাই এখন তাদের এই অবসর সময়টাকে নষ্ট না করে বিভিন্ন ভাবে কাজে লাগিয়ে দেশ ও সমাজকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে। 


পারিবারিক ও অর্থনৈতিক ভাবে চাহিদা পূরণ করে বেকারত্বকে দূর করা সম্ভব এই কাজের মাধ্যমেই। আমরা অনেকেই পড়াশুনা শেষ করে বেকার বসে থাকি। আবার কেউ আছে কোন কাজ না পেয়ে ঘুরে বেড়ায়। অনেকেই আছে সংসার নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। তারা বিশেষ ভাবে এই কাজে নিজেকে নিয়োজিত করতে পারেন। আবার অনেকে কাজ করেন চাইলে তারাও এই কাজগুলোকে বেছে নিতে পারেন আপনার কাজের পাশাপাশি অবসর সময়ে এই কাজগুলো করেও ইনকাম করতে পারেন।

অনেক মেয়েরা আছে সংসার সামলানোর পরে অনেকটা সময় অবকসর সময় কাটান। আপনি অবসর সময় না কাটিয়ে নিজেকে এই পেশায় নিয়োজিত রাখন দেখবেন আপনার সংসারে অতিরিক্ত কিছু টাকা আসবে যা পরিবারকে আর্থি ক ভাবে অনেকটাই প্রশান্তি দিবে। বড় কথা হচ্ছে আপনি নিজেই আত্মতৃপ্তি পাবেন। নিজে ইনকাম করে সকল চাহিদা পূরণ করার মাঝে অন্যরকম প্রশান্তি বিরাজ করে। এইভাবে কোন শিক্ষার্থীরাও চাইলে তাদের পড়াশুনার পাশাপাশি এই কাজগুলো করে পড়াশুনার খরচ চালিয়ে যেতে পারে। 

অনেকেই বেকার বসে না থেকে এই কাজে নিজেকে ব্যস্ত করে তোলেন। দেখা যাচ্ছে আপনি চাকুরির জন্য দীর্ঘ কয়েকটি বছর প্রস্তুতি নিতে নিতে আপনার কোন ফ্রেন্ড বা প্রতিবেশী অথবা পরিচিত কেউ নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করে অনেক টাকার মালিক হয়ে গেছে। আর এই কাজগুলো করতে যে অনেক উচ্চ শিক্ষিত হতে হয় এমনটিও না। যে কেউ এই পেশাতে নিযুক্ত হতে পারেন তাদের যোগ্যতা অনুসারে। তবে প্রত্যেকটি মানুষেরি তার যেযাগ্যতা অনুসারে কাজ করার মতো এইরকম অনেক পেশা এখানে আছে। 

এখন তো অনেক মেয়েরা তাদের উদ্ভাবনী চিন্তা ভাবনা কে কাজে লাগিয়ে নতুন নতুন কর্মসংস্থানের সৃষ্টি করছে যা রীতিমতো বিভিন্ন মাধ্যমগুলোতে অনেক সাড়া ফেলে দিয়েছে। বাস্তবধমী যদি একটা উদাহরণ দিতে চাই তাহলে বলা যায় বর্তমানে বাংলাদেশেই এমন অনেক ঘটনা রয়েছে যেখানে একজন পড়াশুনা না করে নিজে নিজে তার ব্যবসায় ইনকামের পথ তৈরি করে অনেক বড় প্রতিষ্ঠান করে ফেলেছে আর সেই ব্যবসায় পড়াশুনা শেষ করে এসে অনেকেই চাকুরীর জন্য আবেদন করছেন।

এমনটাই কিন্তু বর্তমানে সচারাচর ঘটতে দেখা যাচ্ছে। এইরকম অনেক ধারণা আমাদের চারপাশে উদীয়মান রয়েছে যা আমরা চোখ মেললেই দেখতে পাবো। এতোক্ষণ কষ্ট করে এইসকল মোটিভেশনাল কথাগুলো মনোযোগ দিয়ে শোনার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ হতে পারে এই কথাগুলোই আপনাকে নতুন করে ঘুরে দাঁড়ানোর সাহস যোগাবে। আসুন তাহলে এইবার বিস্তারিত উপায়সমূহ সম্পর্কে আলোচনা করা যাক।

আপনি কেনো আপনার অবসর সময়টাকে কাজে লাগাবেন?

একবার ভেবে দেখুন তো, টাকার প্রয়োজন নেই এমন কাউকে বর্তমান সময়ে খুঁজে পাওয়া কি সম্ভব? হয়তো ব্যতিক্রম কাউকে পেতে পারেন কিন্তু বেশিরভাগ মানুষই বলবে তার টাকার প্রয়োজন আছে। টাকা এমন একটি বস্তু যার অভাব কখনো শেষ হয়না। যার যতো টাকা সে আরো টাকা ইনকাম করার জন্য সর্বদায় সচেষ্ট থাকে। আসলে পৃথিবীতে বেঁচে থাকতে হলে এবং দুনিয়াবী সুখ-শান্তি চাইলে টাকাই একমাত্র মাধ্যমে যেইটা দ্বারা এইসব কিছু দুনিয়াতেই উপভোগ করা উচিত। 

যদিও ইসলামিক বা যে কোন ধর্মীয় বিশ্লেষণ অন্য কথা বলে। কিন্তু দুনিয়াবি বিশ্লেষণটাই এখন আপনাদের সাথে আলোচনা করবো। শিক্ষার্থীদের পড়াশুনার খরচ চালানোর জন্য এই টাকার প্রয়োজন যা অনেক সময় একটি শিক্ষার্থীর পড়াশুনাকে বন্ধ হয়ে যাওয়ার হাত থেকে রক্ষা করে। আবার একজন বেকারকে তার কর্মসংস্থান তৈরিতে সহায়ক ও প্রধান ভূমিকা রাখে যা তাকে অর্থনৈতিক ভাবে স্বচ্ছলতা ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করে।


আবার অনেক সংসার আছে যাদের সংসারে সবসময় অভাব অনটন লেগেই থাকে তারাও চাইলে এই কাজের মাধ্যমে সংসারে অতিরিক্ত টাকা ইনকাম করে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফিরিয়ে আনতে পারে। টাকা ছাড়া কেউ কারো নয় এই দুনিয়াতে। এক কথায় বলতে গেলে সমাজে মাথা উচুঁ করে দাড়াতে হলে এবং মানুষের মতো মানুষ হয়ে আত্মসম্মান নিয়ে বাঁচতে হলে এই টাকার গুরুত্ব অপরিসীম।

ঘরে বসে ফ্রিল্যান্সিং করে আয়/ইনকামের কিছু মাধ্যম

ঘরে-বসে-ফ্রিল্যান্সিং-করে-আয়-ইনকামের-কিছু-মাধ্যম.webp

ফ্রিল্যান্সিং মানেই মুক্ত পেশা। আমরা নিজের স্বাধীনভাবে যেই কাজগুলো করে ইনকাম করি সেটাকেই বলা হয় ফ্রিল্যান্সিং বা মুক্ত পেশা অথবা স্বাধীন পেশা। ঘরে বসে টাকা উপার্জন করার বেশ কিছু মাধ্যম বা উপায় আছে। যেইগুলোকে প্রধানত গঠন বা বৈশিষ্ট্যগত ভাবে ০২ টি ভাগে ভাগ করা যায়। 
যেমন- 
  1. অনলাইন আয়/ইনকাম করে অর্থ উপার্জনঃ
    • ডিজিটাল মার্কেটিং
    • গ্রাফিক্স ডিজাইন
    • ওয়েব ডিজাইন
    • ওয়েব ডেভেলপমেন্ট
    • সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (এসইও)
    • নেটওয়ার্ক মার্কেটিং
    • ভিডিও এডিটিং
    • ব্লগ ক্রিয়েটিং
    • ভিডিও ক্রিয়েট
    • কনটেন্ট রাইটিং
    • সোস্যাল মাধ্যম ফেসবুক/টুইটার/ইনস্টাগ্রাম/প্রিন্টারেস্ট ইত্যাদি
    • ই-কমার্স সহ আরো অনেক সোর্স আছে।
  2. অফলাইন আয়/ইনকাম করে অর্থ উপার্জন
    • ব্লগ বাটিকস বা হ্যান্ড ক্রাফটস
    • মৃতশিল্প, কারুকাজ, তাঁতশিল্প
    • টেইলারিং
    • হাতের কাজ বা বুনন ইত্যাদি। 

অনলাইন আয়/ইনকাম করে অর্থ উপাজন

মূলত অনলাইন প্লাটফর্ম ব্যবহার করে যেই কাজগুলো সম্পাদন করা হয় বা ইনকাম করা হয় সেই কাজগুলোই হচ্ছে অনলাইন ইনকাম। উপরে বেশ কিছু অনলাইন ইনকামের উপায় দেওয়া আছে। মূলত বর্তমান সময়ে এই মাধ্যমগুলোই সবচাইতে বেশি আলোড়ন সৃষ্টিকারী মাধ্যম যাদের মাধ্যমে অনলাইনে ইনকাম করা সম্ভব। 

এখানে উল্লেখিত প্রত্যেকটি মাধ্যমেই টাকা ইনকাম করা সম্ভব তবে সঠিক গাইডলাইন থাকতে হবে এবং নিজেকে পরিশ্রম করতে হবে। পরিশ্রম সকল সফলতার মূল চাবি-কাঠি সেইটা আমরা সবাই জানি। পরিশ্রম ছাড়া কোন কিছুতেই সফলতা আশা করা যায় না। তাই পরিশ্রম আমাদেরকে করতেই হবে। তবে গাইড লাইন সবার আগে। আপনার যদি গাইডলাইন থাকে আর সেই মোতাবেক আপনি পরিশ্রম করেন আপনার সফলতা অবশ্যই আসতে হবে ইন শা আল্লাহ। 

তাহলে সেই গাইড লাইন টা কি চলুন জানি। প্রত্যেকটা কাজেরই কোন না কোন গাইড লাইন থাকে, কিছু মাধ্যম থাকে, নিয়ম-নীতি ইত্যাদি ইত্যাদি স্টেপ আছে। আর সেইগুলা জানার জন্য আপনাকে সঠিক ভাবে প্রশিক্ষণ নিতে হবে। উপরে উল্লেখিত কাজগুলোর প্রতি হয়তো আমাদের ধারণা আছে আবার অনেক কাজে ধারণা নেই। ধারণা থাকলেও হয়তো সঠিক নিয়ম না জানার কারণে আমরা ইনকাম করতে পারবো না।  
 
আবার কিছু কাজের ধারণা না থাকায় সেইটাও আমরা শুরু করতে পারবো না। আমাদের সঠিক ভাবে কাজ করে দ্রুত ইনকাম করতে হলে সর্বপ্রথম কাজ হবে প্রশিক্ষণ দেয়া। প্রশিক্ষণ দিলে আমরা প্রত্যেকটি বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে সঠিক ধারণা ও কর্মদক্ষতা বৃদ্ধি করতে পারবো। এতে করে কাজের সফলতা অনেকটাই ধরা দেয় হাতের নাগালে। বাকিটা আপনার পরিশ্রমের উপর নির্ভর করে। আর ক্ষেত্রে ভাগ্যকে আপনার ছিনিয়ে নিতে হবে। নিজেকেই ভাগ্য তৈরি করে নিতে হবে। 

আর এইসব কাজের জন্য বিভিন্ন ট্রেনিং সেন্টারে স্বল্প মেয়াদের অনেক পেইড কোর্স চালু আছে। আবার বর্তমানে বাংলাদেশ সরকার এই দিকগুলো বিশেষভাবে বিবেচনা করে বিভিন্ন রকমের কোর্স সম্পূর্ণরুপে ফ্রি করে দিয়েছে। বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের ও অধিদপ্তরের আওতায় এই কোর্সগুলো করানো হয়। আবার টিটিসি’র মাধ্যমেও এই কোর্সগুলো সম্পূর্ণ বিনামূল্যে করানো হয় আবার কোর্স শেষে ভাতা হিসেবে কিছু টাকাও পরিশোধ করা হয়।

অফলাইন আয়/ইনকাম করে অর্থ উপার্জন

অফলাইন-আয়-ইনকাম-করে-অর্থ-উপার্জন.webp

অনলাইন ব্যবহার না করে যেই কাজগুলো সম্পাদন করা হয় এবং উক্ত কাজ থেকে টাকা ইনকাম করা হয় এমনসব পেশাকেই অফলাইন আয়/ইনকামের মাধ্যম হিসেবে ধরা হয়। যেমন ধেরেন টেইলারিং, ব্লগ বাটিক বা হ্যান্ড প্রিন্টিং, বিভিন্ন কারুকাজ/মৃৎশিল্প/তাঁতশিল্প এবং হাতের বুনন কাজের জন্য কোন প্রকার অনলাইনের প্রয়োজন হয়না। তবে এ্যাডভান্সড লেভেলের ব্যবসা করতে গেলে এইগুলোতেও অনলাইনের ব্যবহার আছে। 

উল্লেখিত এই কাজগুলোর জন্যে খুব একটা বেশি সময় লাগে না। বাসায় বসেই এই কাজগুলোর প্রশিক্ষণ নেওয়া যায়। আবার কেউ চাইলে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাও নিতে পারে। মেয়েদেরকে এই কর্মমুখী করে গড়ে তোলার লক্ষ্যে বর্তমান বাংলাদেশে এমন অনেক প্রকল্প চালু আছে যেইগুলো থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে মেয়েরা বিভিন্ন কর্মসংস্থানমূলক আর্থসামাজিক প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে পারে। 

মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর, যুব উন্নয়ন উধিদপ্তর, সমাজসেবা অধিদপ্তর, টিটিসি সহ বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি প্রকল্পসমূহ এই কাজে এগিয়ে এসেছে। এখন যে কেউ চাইলেই এই প্রশিক্ষণগুলো নিতে পারে একদম বিনামূল্যে। যাদের মূলত প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা নাই তারা চাইলে এই মাধ্যমগুলো বেছে নিতে পারেন। আর এইভাবেই সমাজে আর্থিক ও সামাজিক ভাবে  অবদান রাখতে সক্ষম হতে পারেন। 

উপদেশ বা মতামত প্রদান

উপরোক্ত আলোচনা থেকে এটাই প্রতিয়মান যে, মেয়েরা চাইলেই তাদের তাদের ভাগ্যকে পরিবর্তন করতে পারে তাদের একনিষ্ঠ পরিশ্রম দিয়ে। মেয়েরা এখন আর সমাজের বোঝা নয় বরং মেয়েরাও এখন সমাজে অর্থনৈতিক উন্নয়নের একটা অংশিদার হিসেবে বিবেচিত। তারাও চাইলেও যে কোন মাধ্যমকে বেছে নিয়ে কাজে লেগে পড়তে পারেন এখন থেকেই। শুধু শুধু কেনো আপনার অবসর সময়টাকে বিভিন্নভাবে নষ্ট করবেন।

উপরোক্তে সকল বিষয় আলোচনার মাধ্যমে তুলে ধরা হয়েছে আশা করি আপনার বুঝতে কোন সমস্যা হওয়ার কথা নয়। যদি কোন বিষয়ে কোন প্রশ্ন বা মতামত দেওয়ার থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট এর মাধ্যমে জানাবেন। আমি পুরো বিষয়গুলোকে আপনার সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি আশা করি আপনি একজন বুদ্ধিমান এবং জ্ঞানী মানুষ এখন সিদ্ধান্ত আপনার কাছে আপনি কি করবেন!

কিছু মাধ্যম লিখনির মধ্যে উল্লেখ করেছি আশা করি পরবতী কোন এক পোস্টে সেইগুলা নিয়ে আবার আলোচনা করবো। উক্ত বিষয়গুলো আরো বিস্তারিত ভাবে উপস্থাপন করতে হলে আরো অনেক বিষয় চলে আসবে যেইগুলা হয়তো একসাথে আপনাদের সামনে তুলে ধরলে আপনাদেরও বিরক্তির কারণ হতে পারে তাই অন্যদিন সেই বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করবো সেই পর্যন্ত সকলে ভালো থাকবেন এবং পোস্টদাতা হিসেবে এই লিখনির মধ্যে কোন ভুলত্রুটি লক্ষণীয় হলে সেইটা ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন আশা করছি।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ABM Creative IT'র নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url